ভর্তা একটা মজাদার খাবার। প্রায় সবকিছুরই ভর্তা খাওয়া যায়। ফাল্গুন মাস যায় যায় করছে। বাজারে ধীরে ধীরে কমে আসছে শীতের সবজি। শীতের সবজি এখন খেতে খুব একটা ভালোও লাগছে না। কিন্তু গরমের সবজি আবার পুরোপুরি এখনো বাজারে ওঠেনি। তাই নিরুপায় হয়ে খেতে হচ্ছে গাজর, লাউ শাক, টমেটো ইত্যাদি শীতের সবজিগুলোই। ‘কী করা যায়’ বলে যখন ভাবছেন তখন বলে রাখি, সবজিগুলোকে একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ভর্তা বানিয়ে খান। দেখবেন স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে একটু ভিন্ন রকমের। আর ভর্তার সুবিধা হলো, তাতে অনেক কিছু দেওয়া যায় যাতে স্বাদ হয় একেবারে ভিন্ন রকম।
আবার ভর্তার একঘেয়েমি কাটাতেও ভাবতে হবে। সে ক্ষেত্রে টাকি বা ছোট চিংড়ির ভর্তা খাওয়া যায়, খাওয়া যায় কালিজিরার ভর্তা। তাতে সবজি ভর্তার একঘেয়েমি কিছুটা হলেও কেটে যাবে। মোট কথা, খাবারের স্বাদ এবং আগ্রহ দুটোই ঠিক রাখতে হবে। সিতারা ফিরদৌস এবং কনিকা ধর দিয়েছেন ভর্তার রেসিপি।
from WordPress https://ift.tt/3evWviG
via IFTTT