আর এসব কাজের পাশাপাশি সংসার ব্যালান্স করাটাও জরুরি। সব নারী চিকিৎসক সংসার করেছেন, সন্তান মানুষ করেছেন। হয়তো একসঙ্গে খাওয়া হয়নি, একসঙ্গে পার্টিতে যাওয়া হয়নি। এই ব্যাঘ্যাত হয়েছে কিন্তু এটা তো মেনে নিতেই হবে। একজন ডাক্তার মেয়ের জীবন তো অন্যদের মতো নয়। কিন্তু এরপরও ব্যালান্স করে নিয়েছেন তিনি। একসঙ্গে খাওয়া হয়নি কিন্তু রাতে খাবার রান্না করে রেখেছেন। পার্টিতে যেতে পারেননি কিন্তু সন্তান কী পরবে তা ঠিক করে রেখে গেছেন। কাজ এবং কাছের মানুষ, কাউকেই তো বাদ দেওয়া যায় না। যাঁরা আজ সিনিয়র ডাক্তার হয়েছেন, সবাইই এভাবে ব্যালান্স করেই এই পর্যায়ে এসেছেন।
সবশেষে ডা. রওশন আরা বেগম বলেন, নারীকে ভাবতে হবে তিনি একজন মানুষ। আর তিনি যাঁদের সঙ্গে কাজ করেন, তাঁদেরও মনে রাখতে হবে নারীরাও মানুষ। এই পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ তৈরি হলেই আমরা সুখী এবং সফল আগামী গড়ে তুলতে পারব।
from WordPress https://ift.tt/3tdAl8T
via IFTTT